‘Ducks rearing’ is an alternative livelihood for climate change victims

Rahman Sheikh

Life is a constant, struggle fighting poverty and the floods. To make a living, we have to adapt to the changing environment here. Women are generally not expected to work beyond the day-to-day chores. So, duck rearing was ideal for them.

Anowara Begam

Our family has been rearing ducks on large skill since 2003. CARE Bangladesh and others NGOs showed us, how to go about rearing ducks. They also gave us duckling to get us started. We have it look to back since them.

Shafiqul Islam/ CARE Bangladesh

My name is Shafiqul Islam. I am working in CARE Bangladesh. Water logging is linked with climate change and it is increasing. Their income is reduced due to the water logging and flooding. They cannot do any cultivation of their land. They need alternative appropriate livelihood options. Therefore, farming like duck rearing is very necessary. To work in a very remote area, communicating is a challenge. Other small challenge was the people did not understand, this is due to climate change. They could not make that link.

Anowara Begam

We started rearing ducks because we do not have any land cultivate on high ground. All over, the land is under water. We cannot grow anything in water.

Rahman Sheikh

In my childhood. we grew onion here. Now it is water lodged. Water is not only in the river but in our village. Look at the way our house loops. We are trying to build mud’s supports. But we even have drivel 1 kilometer to find soil as there is no lands just water here.

Each day the water level rises since 2000; our homes are flooded fourteen days, in 2003 It was a month then since then we can expect  our home to be under water four that a times. I fear day water is stay for six months.

Shafiqul Islam
Role of the project is to increase capacity of the economy to adapt to the adversity affects of climate change. People have to adapt to the situation, otherwise they will move from there. They cannot move because they have so many limitations. So they can try project capacity increase, so that, they can cope.

Rahman Sheikh
A buyer comes to the house and on his bicycle to buy the eggs. And some we directly sale any restaurant in town. We only sale wholesale and we received only 8 Tk (Bangladesh currency Taka ) per pair of eggs. It is equivalent to 10-12 US Cents. We seldom sale the ducks only when they are old.

Anowara Begam

We can just about the manage buy eggs and selling the produce .But always not enough. I have children to feed, and they are all going to the school. Not even the earn husband money at movement. Sometimes I have to cut back on our supplies and basic needs.

Rahman Sheikh:

The first time floods came in 2000, we benefited from the huge catches fishes that had been washed   in lands .Then huge water hyacinth started is spout up but we did not know what we do with them. With villagers neighboring Gopalgonj, we were shown how to cultivate this flower and use the hyacinth as much for fertilizer. But this year we could not event cultivate water hyacinth as the majority washed way.

We have to rear the ducks to survive the floods but not only duck rearing and anything that is compatible with this sort of environment .We have no land to live on, what is a not open options leave this place. This year we spent four months in the water. Where could we go? .There is no place to  go.


[ Bangladesh is repeatedly affected by flooding, recognized throughout  the world as one of the country’s most vulnerable to climate change.  For many, life has become a constant struggle to fight poverty and the floods. Shahjahan Siraj meets the spouse, Shamsur Rahman Sheikh and Mosamot Amena Begaumin in south-western Bangladesh, where they  spend four months a year living inundated by flood waters. They have found a way to survive after being forced to give up planting crops on  their flooded land. ]

জলবায়ু পরিবর্তনে হাঁসপালনও একটি বিকল্প জীবিকা

বাংলাদেশী কৃষক রহমান শেখ ও তার স্্রএী এর উদ্যোগ

রহমান শেখ

আমরা এখানে দারিদ্রতা আর বন্যার সঙ্গে যুদ্ধ করে বসবাস করি। আমরা এখানকার পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে চলতে চেষ্টা করি। মহিলাদের দিনে খুববেশি কাজ থাকে না। তাই হাঁস পালন তাদের জন্য আদর্শ।

আনোয়ারা বেগম

আমাদের পরিবার ২০০০ সাল থেকে হা^ঁস পালনে  করে।  প্রথমে তারা আমদেও হাঁসের বাচ্চা দিয়েছিল। কেয়ার বাংলাদেশ ও অন্যান্য বড় দক্ষতাসম্পূর্ন এনজিও আমাদের ,কিভাবে হাঁস পালন করতে হয়? তা হাতে কলমে শেখায়।

শফিকুল ইসলাম /  কেয়ার বাংলাদেশ

আমার নাম শফিকুল ইসলাম। আমি কেয়ার বাংলাদেশে কাজ করি। জলাবদ্ধতার সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তনের একটি সম্পর্ক্ আছে । ন এখানে জলাবদ্ধতার কারনে বন্যা হয়েছে। মানুষের আয় কমে গেছে। মানুষ জমিচাষ করতে পারে না। তারা বিকল্প জীবিকা হিসেবে হাঁসপালন  প্রয়োজনীয়। এই প্রত্যন্ত এলাকায় কাজ করার জন্য ও যোগাযোগের একটি চ্যালেঞ্জ।

আনোয়ারা বেগমই প্রথম হাঁস পালন শুরু করেন। কারন তাদের  উচু জায়গায় কোনো জমি নাই।

রহমান শেখ

আমার ছেলেবেলায়,এখানে পেয়াঁজ চাষ করতাম। বর্তমান তা এখন পানির নিচে। শুধু নদীতে পানি নাই কিন্তু আ্মাদের গ্রামে পানি।এই যে আমাদের বাড়ি। আমরা অনেকবেশী সহায়তায় তা নির্মানের চেষ্টা করিছি। কিন্তু আমরা ১ কিলোমিটারে মাটি খুজে পাই। কোন জমি নেই। এখানে শুধু পানি আর পানি।

২০০০ সালে প্রতিদিন পানিস্তর বৃদ্ধি পায়। ২০০৩ সালে আমাদের ঘরবাড়িগুলো চৌদ্দদিন বন্যায় প্লাবিত থাকে। একটি মাসে চারবার আমাদের বাড়ি পানির নিচে থাকে।  আমি ছয়মাস পানির ভয়ে থাকি।

শফিকুল ইসলাম

জলবায়ৃু পরিবর্তন  দ্বারা অর্থনৈতিক  প্রকল্পের ভূমিকা পালনের  ক্ষমতা  প্রভাবিত হয়। মানুষকে পরি¯ি’িতির সাথে  নিজেকে মানিয়ে নিয়েছে। অন্যথায় তারা এখান থেকে সরবে না। কারন তাদের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। তাই তাদের সরানো সম্ভব না।  সুতরাং তারা  প্রকল্পের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে চেষ্টা করে।  তাই তারা শাস্তি পায়।

রহমান শেখ

একজন ক্রেতা সাইকেল নিয়ে বাড়িতে ডিম কিনতে আসে এবং কিছু পরিমান সরাসরি কোনো রেস্টুরেন্টে এবং শহরে বিক্রি করা হয়। আমরা জোড়া প্রতি ডিমের জন্য পাই ৪ টাকা। যা মার্কিন ১০-১২ সেন্টের সমতুল্য। যখন হাসগুলো বৃদ্ধ হয় তখন আমরা সে তা কমদামে বিক্রি কওে দেই।

আনোয়ারা বেগম

আমরা ডিমের ক্রয় ও বিক্রয়  ও উৎপাদন  সংক্রামক সম্পর্কে জানি।  কিন্তু সবসময় নয়। আমার শিশুদের একাবারের জন্য এবং তারা সবাই স্কুলে যায় । এ মুহুর্তে স্বামীর টাকা উপার্জনের ঘটনা নয়। মৌলিক প্রয়োজনসমূহে ,কখনও কখনও আমরা আমাদের সরবরাহ বাদ দেই।

রহমান শেখ

২০০০ সালে প্রথম বন্যা হয়েছিলো। আমরা প্রচুর পরিমানে মাছ ধরেছিলাম ফলে আমরা লাভবান হয়েছিলাম কিন্তু আমাদের নদীগুলো ধুয়ে নিয়ে গিয়েছিলো। তারপর থেকে প্রচন্ড কচুরিপানা শুরু হয়েছে। কিন্তু আমরা জানি না , তাদের সাথে আমরা কি করবো ? গোপালগঞ্জ এর পাশ্ববর্তী গ্রামবাসীদের থেকে আমরা দেখলাম যে, কিভাবে ফুল চাষ করতে হয় এবং কচুরীপানার  কিভাবে সার হিসেবে ব্যববহার করা যায়। কিন্তু এ বছর আমরা সুফল পাই ন্ া। বেশিরভাগ কচুরিপানা পরিষ্কার হয়ে যায়।

আমরা বন্যায় হাঁসপালন কেনারকমে টিকিয়ে রেখেছি। কিন্তু একমাএ হাঁসপালনই না ,যেকোন কিছুই এই অলপ পরিবেশে উপযুক্ত না।

এই বছর চার মাস পর্যন্ত পানি স্থায়িত্ব হয়। আমরা বাস করার মতো কোন জমি নাই। এই জায়গা ত্যাগ করার জন্য কোনো খোলা  উপায় নাই। আমরা কোথায় যাবো? সেখানে এমন কোন জায়গা নেই যে, খোনে আমরা যেতে পারি।