She was evicted from house and become poor to poorer
” Water has been entered in our village with over flowing roads! Houses have been damaged! I escaped from house with my two children and in the way. I saved more four children.” Ms Hamida said and explained about her family and suffering for Alia such way, “I have two children. I am taking caring of the children whom I am safe as well! I must have to take care of them until getting their parents! The children are now alright. We are staying at the shelter center of union council! If I could go to the work, I may earn some rice, but I cannot be going! We were waiting when the floodwater would be gone! We do not have money now! I have taken some food with due from shopkeeper! I said, after finish the disaster I will return you or I will work instead of this! As we are poor! We do not have another way!
“রাস্তা ভেঙ্গে আস্তে আস্তে পানি আইছে। হেরে সড়ক থেহে ঘরের দেওয়াল টেওয়াল হুরমুর দিয়ে পলটি দেয় । ঘর দুটো বাচ্চা নিয়ে বেড়িয়ে আইছি । আইসা আরো পথে চারটা বাচ্চা পাইছি আর চাইডা নিছি।” ভীত সন্ত্রস্ত হামিদা বেগম আইলার পরেরদিন তার পরিবার সম্পকের্ জিজ্ঞাসা করলে বলেন, ” আমার দু,ডো বাচ্চা। আর ওই বাচ্চাগুলো আর ফেলে দেওয়া যায় না। সেই বাচ্চা কষ্ট করবো, তাগো তো ফেলায় দেওয়া যায় না।’
লাইনে দাঁড়ােনা পাশের জন বলেন, ” সে চারটা বাচ্চা যাতি পারতে ছিলো না। এরকম তো অনেক বাচ্চা ভেসে গেছে।”
হামিদা বেগম আরো বলেন, ” যাইহোক আমাগো এহানে বাচ্চা চাইডা ভালোই আছে। আমি এত কষ্ট করে বাচ্চা চাইডা পালছি। আর ওই কাউন্সিলেন বাচ্চা রাইখ্যা আইছি। আমার নিজের উরুত বালিশ বানাইয়া ঘুমাইতে দিচ্ছি। এহন কাউন্সিলনে যে বাসায় আমরা আছি, সেখানে একটু মাটি উচু করে আছি। কাজে গেলে, ১০ কেজি চাল দেখতে পেতেম। আল্লার রহমতে স্যালাইনের পানি আমাগো একটু দেক। স্যালাইন খাই।”
তার স্বামীর কাজ ও অবস্থান সম্পকে জিজ্ঞাসা করলে বলেন, “আমার স্বামী কৃষি কাজ করে। খাবার বন্দোবস্ত করার জন্য দোকানদারের কাছ থেকে দার করছি। বলছি, যদি আল্লা বাচাইয়া রাখে, বন্যা সাইরা গেলে কাজ-কাম করে শোধ করে দিবো। আর যদি না পারি, তাহলে দাবি ছাইরা দিস। এছাড়া আর কি করম। আমরা গরিব মানুষ।”