We all the people of the world have to work together as green house gas is emitting dangerously

The deadly threat to the global problem of climate change has occurred. The existence of the environmental harmony and balance has been destroyed by the industrial activities. If it does not prevent, climate change and environmental degradation will make serious problem for the next generations’ life and existence. For sustainable development and environment, we have to take initiative in national and personal, regional and international levels effectively. In a nutshell we have to take community based initiative and climate change adaptation. We all the people of the world have to work together as green house gas is emitting dangerously. Poor communities are forced now to evict from their living land, livelihood and losing property.  I hope that the conference will be successful and clearly emphasis on the core points.

Dear participants, you have already visited different area of Bangladesh. You saw that how seriously the climate has been changed. The grassroots people, particularly the rural poor crudely are facing the hard-core poverty. It is not only difficult for them; it is a kind of injustice. Why they need to suffer for the luxurious life of the rich people?

In present world, we are learning from each other. My government’s objectives are to tackle climate change and ensuring sustainable development. The scientists need to give special focus to this issue. The main cause of climate change is green house emission. In Bangladesh nowadays thousand arcs land are under saline water. To tackle the climate change effected, we have created a special organization, which already started to support the NGOs and private institutions. We have created a trust as well. It is not possible to manage the climate change by Bangladesh alone. For this purposes, the developed world has promised to help Bangladesh with 100 million. I am grateful for their help although it is not sufficient to manage the climate change affects. To tackle this problem, we need to invest hundreds billion.

The climate change issue is now getting priority. In this context, I would like to mention about Copenhagen summit of 2009. I wish best success of this world summit. I hope, the decisions of this conference will be favor of Bangladeshi realities. I am declaring the inauguration of this conference.


জলবায়ু পরিবর্তনের সমস্যা বর্তমানে বিশ্বের জন্য মারাত্নক হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে । আমাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অস্তিত্ব মানুষের অনিতিশীল কর্মকান্ড শিল্প বিল্পবের সূচনা থেকে মানুষের অনিয়ন্ত্রিত কর্মকাণ্ড আমাদের পরিবেশকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। জলবায়ু ও পরিবেশ অবক্ষয় রোধ করা না গেলে তা পরবর্তী প্রজম্মে তা হুমকি হয়ে দেখা দিবে। টেকসই পরিবেশ উন্নয়নের জন্য জাতীয়  ও আঞ্চলিক এবং আনর্্তজাতিক ভাবে আমাদের সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে হবে। আসল কথা হচ্ছে গোটা বিশ্বে পরিবেশের ক্ষতিকর সকল কাজ একযোগে শুরু হয়েছে। ফলে গ্রীণ হাউস নি:সরনের ফলে বৈিশ্বক উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। দরিদ্র জনগোষ্ঠী অবিভাজন কার্যক্রম গ্রহন করতে বাধ্য হচ্ছে। আমি আশা করি এ সম্মেলনে স্পষ্ট বা সফল হবে।

সম্মানিত অংশগ্রহনকারী, আপনার ইতিমধ্যে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল সফর করেছেণ। আপনারা দেখেছেন যে জলবায়ুর পরিবতনের প্রভােব জনগোষ্ঠী কি ধরনের ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে এবং এখনও হচ্ছে। একদিকে তাদের দারিদ্রতার সাথে সংগ্রাম করতে হচ্ছে, অন্যদিকে আবার জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলা করতে হচ্ছে। বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠী বিরুপ প্রকারের স্বীকার হচ্ছে। এটা শুধু তাদের জন্য কঠিন নয়, এটা এক ধরনের অবিচার । কিছু বিত্তশালী মানুষের বিলাসী জীবন-যাপনের ফলে সাধারন মানুষ এর প্রভাব বহন করবে কেন ?

বর্তমান বিশ্বে আমরা একে অপরের কাছ থেকে শিখছি।বিজ্ঞানীগণ এবং উন্নয়ন কর্মীরা যেমন দরিদ্র জনগোষ্ঠী এবং তাদের কর্মকাণ্ড থেকে অনেক কিছু শিখছেন, তেমনি তারাও – বিশেষ করে স্থানীয় সরকার এবং বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাগুলো আপনাদের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহন করে জলবায়ু পরিবরতন জনিত সমস্যা সমাধানে কাজ করছে।

আমাদেরর সরকারের একটাই উদ্দেশ্য, তা হছে জলবায়ু পরিবরতনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলা করে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা । বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত বিজ্ঞানীদের এবং অভিযোজন কর্মীদের, আমি এই পারস্পরিক শিক্ষা কারজক্রমকে আরও জোরদার করার আহবান জানাচ্ছি।

বিশ্বের বিজ্ঞানীদের এ বিষয়ে বিশেষ নজরদার করতে হবে। জলবায়ুর প্রধান উৎস হল গ্রীন হাউস। হাজার হাজার একর জমি লবনাক্তে তলিয়ে গেছে। বাংলাদেশের জলবায়ুর মোকাবেলা করা জন্য বিশেষ সংগঠন তৈরি করা হয়েছে, তা ইতিমধ্যে বিভিন্ন বেসরকারী প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা দিয়েছে। এজন্য একটি ট্রাস্ট ও তৈরি করা হয়েছে। এটাকে মোকাবেলা করা বাংলাদেশের একার পক্ষে সম্ভব না। এ বিষয়ে বিশ্বের উন্নত প্রতিষ্ঠান ১০০ মিলিয়ন সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এজন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। তবে এ সাহায্য নিত্যান্তই কম। এ সমস্যা মোকাবেলা করার জন্য আমাদের কয়েকশ বিলিয়ন দরকার।

আমরা জলবায়ুর আলোচনায় গুরুপ্তপূর্ন ভূমিকা পালন করে যাচ্ছি। এ প্রসঙ্গে আমি ২০০৯ সালে কফিন হেগেন অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বিশ্বের নেতা নেত্রী ও অন্যান্য অংশগ্রহনকারীর সাথে বিষয়টি উল্লেখ করতে চাই। আমি এ সম্মেলনের সার্বিক সফলতা কামনা করছি। এ সম্মেলনে যে সুপারিশ গৃহীত হবে তা আমাদের কাজে লাগবে। সবাইকে আমি আবারও আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়ে আমি “ফিফটত এ্যান্ড ইন্টারন্যাশণাল কনফারেন্স এবং কমিউনিটিবেস এ্যাডাপটশেন এ্যান্ড ক্লাইমেট চেন্স শুভ উদ্ভেধন ঘোষনা করছি “