There was no option to get off from house! My daughter’s father in law came and I was very busy to take care of them. Suddenly, he said, “Sister, now 10 number early warning signals is announced! We should escape house!” Along with my elder daughter and her husband, we just came in front of house; around 10 A.M, as like giant the big water waves attacked us! In strong water current, I could not protect my grandson in hand! I went inside house, the water entered there also and pushed me strong and created force like fire fame!
( Daughter: Water enter inside house ! )
Inside house, I was trying to save my elder daughter. Of that time, another daughter was in my embrace! But she was died already! I could not understand firstly! Whenever I moved little, she was sunk and washed way towards school! I could not find her after that!
I could not be summing! I drunk saline water many times! With total power, I tried to stand on the water hyacinth! To protect myself, I was forgotten about the children! Just little later, when one dog summed to me, I remembered my children and tried to find, but could not find! After touching the dog’s body, I understand it is dog, not my child! I cried and called loudly, ‘Save Me ! Save Me’! Suddenly I saw a searchlight! I was almost senseless! After being rescued, I found my one daughter. I searched another daughter and my husband in all rooms of cyclone shelter, but could not find!
Three days later, I had found my husband’s dead body! However, I could not find my daughter’s dead body, she may wash way… (cry….)
আমেনা খাতুন, এক সর্বহারা নারী!
ঘর দিয়া যে নামতাম এর কোন কায়দা নেই। এরপরে আমার বিয়াই আইছে । সে আইসা বলে ১০ নম্বর সিঙ্গাল আইসা গেছে। বিয়াইন আপনি ঘর দিয়া নাইমা যান। এরপর, আমি আমার বড় মেয়ে নিয়া, জামাই নিয়া েবরহমু, হেইসময় ৯টা বাজে, ঘর দিয়া নাইমা সামনের বাড়ি গেছি। সামনের বাড়ি যাওয়ার পরে দেখি সবাই ঘুমাইছে। ধরেন তখন ১০ টা বাজে। তারপরে তীরগতিতে পানি আইছে। পানি আইছে পরে যখন পানিডা এরকম হাই হইছে তখন আর এগো কাউকে ধইরা রাখতে পারি নাই। ওদের (ওখানে) একটা বড় ঘর ছিলো, ওই ঘরে এই বাচ্চা আর ওই বাচ্চা নিয়ে ঘরের উপরে উঠেছি। ঘরে সিড়ি দেখি নাই। আমরা থাক-তাক বাইয়া বাইয়া ঘরের উপরে উঠছি। বাইয়া উঠার সময় দেখি আগুনের গোলার মতো পানি আইতাছে!
মেয়ে:পানি উইডা গেছে গেছে ঘরের মধ্যে ।
আমেনা খাতুন:
(আমার ) এই মেয়ে, আরও একটা মেয়ে যে মারা গেছে, তারা আমার হাত শক্ত করে ধরে রাখছিল । তারপর মাচার উপর উঠছি। মাচার উপরে ওই পাশ দিয়ে ডেউ আইছে, এ ঘর ভাইঙ্গা পইরা গেছে। তখন আরেক মেয়ে পানির নিচে ডুবে গেছে। আমি ওই মেয়ের গাড়ের উপর পাড়া দিছি ওই মেয়েটি ডাইবা গেছে। এই মেয়েরে ভাসাইয়ে স্কুলের কাছে নিয়ে গেছে। আর যে মেয়েটা মারা গেছে, তারে কোথায় ভাসাইয়ে নিয়ে গেছে, খুইজা পাই নাই। আমি বার বার পানি খাইতেছিলাম খাইতেছিলাম । অনেক কষ্টে কচুরিপানার উপর বইসা মাজায় কাপড় বাঁইধা এভাবে আসন করে বসলাম। বাচ্চা-কাচ্চার কথা আমার কোন খেয়াল ছিল না। কিছুক্ষন পর একটি কুকুর সাতরাইয়ে আমার কাছে আইছে। তখন আমার খেয়াল আইছে যে , আমার বাচ্চা দুইটা টো গেছে, তখন আমি কুকুরটির গায়ে হাত বুলাই, আর দেখি যে একটি কুকুর, (বাঁচ্চা না) । কুকুরকে ধাক্কা দিয়ে ফালাই দেই। তারপর দেখি অনেক বড় একটা লাইটের আলো আমার গায়ের দিকে পড়ল! আমি তাদের বলি, “ওরে আল্লারে আমারে বাচাও” আমার চিৎকার শুনে তারা মাছ ধরার তিনটি পলো বাইধা আমারে ছুইড়া মারে! কিন্তু আমার সামনে গর্ত থাকায় কারনে আমি তা ধরতে পাড়িতেছিলাম না। তারা একটু পানিতে নাইমা আমার হাতে দড়ি দিয়া বাইধা টাইনা তুলেছে। আমার তখন কোন জ্ঞান নাই। পাশে একটি হারিকেন ছেলো । সেই হারিকেনের আগুন দিয়ে আমাকে ছেকা দেছে! (এরপর) আমার জ্ঞান ফিরে। আধা ঘন্টা পর আমার এই মেয়েকে খুজে পাই। একজন আমার কাছে নিয়ে আসে। আমি আশ্রয়কেন্দ্রের সব রুমে খুজে বেড়াইাছি আমার স্বামী, মেয়ে ও মেয়ের জামাইের। কিন্তু কারো খুইজা পাইতেছিলাম না। তিন দিন পর খুজে পাইছি আমার স্বামীর লাশ। ছয় দিনের দিন লাশ দাফন হইছে। আমার মেয়েটার লাশ আর পাই নাই। (পানির ঢেউ ভাসাইয়া লইয়া গেছে )!