Since last one decade, the nature of disaster, environmental hazards, and weather in Bangladesh abruptly has been changed. The coastal districts of the country continuously have been attacked by unusual storms several times. Sidr and Aila storm with flood demolish in the coastal region including mangrove forest Sundarbons. Now, many agricultural lands go under saline water and salinity. Water logging has been increased severely! Most of the time in the year, the water stay in many agricultural lands of the different districts of Khulna division. In these case, farmers as a climate change adaptation farmers practice cultivation in floating garden, however; rearing ducks as an alternative agriculture for livelihood.
Transcript:
– Farmer ‘Shomshar Ali ‘is showing his water logged land with a boat
“This is the agricultural land except water is staying here for last 3 years! Water is not moving! We cannot cultivate anything! If we cannot cultivate, what will we eat? We have to provide food for cattle even! If we cannot grow food for us, what will we give to cattle? We have very limited option to income and livelihood! To save life we have started duck rearing and cultivation in floating garden!
– Duck rearing sound and testimony of Kulsum Begaum
“We are rearing ducks since 2003 widely. Before we did it also but not much! After taking care of duck-links, ducks start to produce eggs from 5-6 months age. They produce eggs continuously for 2 months approximately! By selling eggs to rural buyers and restaurant, we earn some money and maintain our family cost!”
– Testimony of framer Abdur Rahim on cultivation in floating garden
During returning to home, once in my way I had got to meet a Samadan NGO’s member and my Ismail uncle were making together carpet with water hyacinth in the bank of embankment! I was surprised when they said, they will do cultivation in the carpet of hyacinth on water! So, they are making carpet in floating garden (dap)! I was surprised and said, how is it possible? I criticized them, you become mad.
Curiously, I was observing their works! After making carpet with mud and water hyacinth’s root, they have made boll, and inside the boll they put first-time seeds of ladyfinger. Two to three days later, I was surprised to see their powerful buds! Then, I was impressed to see good crop and I also have got involved with them!
During making, the water level was low, when the water level was getting up, I saw hyacinth-carpets also get up and were floating, but the crops were saved! Which was very interesting! The cropping also was much than the main land! My uncles gave training to all farmers and families with support of experts from Gopalgong! Such way we had started the cultivation in floating garden!
After the first experiences, we have cultivated many types of vegetables like Oll kochu, Pumpkin, Poushak, Pinnate etc.
Advantage of cultivation in floating garden, we do not need to input any fertilizer! The floating garden is very fertile with organic materials from hyacinths and plants! Cultivation on floating garden was started on 2003 in this area (when the water logging becomes serious)! We did not know about it before!
– Farmer ‘Shomshar Ali
In this area, most of the houses are rearing ducks!
ভাসমান ক্ষেত ও হাঁস পালন
এই যে ক্ষেত দেখছেন আজ তিন চার বছর পানি জমে রয়েছে, পানি নামলোনা। এখানে কোন ফসল আবাদ হয়না। তাহলে আমরা কি করে খাব। গরু ছাগলের খাবার নাই। ফসল হচ্ছেনা। মানুষের খাবার নাই গরু ছাগলেরও খাবার নাই। তাহলে এখন তো আমাদের বেচে থাকার কোন পদ্ধতি নাই। যার কারণে এখন আমরা হাঁস চাষ করি বা ধাপ চাষ করে টিকে আছি।
২০০৩ সাল থেকে আমরা এই হাঁস পালন করি বেশি করি। বেশি বেশি করে পালন করি। এই পালন করার পর থেকে এই হাঁসের বাচ্চা নিয়ে মানুষ করি। পাঁচ মাস কিংবা ছয় মাসথেকে ডিম দেওয়া শুরু করে। একি ধারে ডিম দিয়ে যায়, এই দুই মাস। দুই মাসই ডিম দেয় এর পরে ছাড়ান দেয়। তার পর এই ডিম বিক্রি করি বাড়ির কিছু ঝুড়িওয়ালার কাছে কিংবা বাজারের হোটেলে। ডিম বিক্রি করে সংসার টিকায় রাখিছি
যখন আমি বাড়ি থেকে এই জায়গায় আসতেছি, আইসা দেখি সমাধান কোম্পানির লোক আর পাশর্্বতি আমার এক চাচ ইসমাইল চাচা শ্যওলা টেওলা ই করতেছে। আমি কইছি এইটা করতেছ কেন, এরা কি পাগল হয়ে গেল । শ্যওলার উপরে ফসল কি করে হবে। এটা অসম্ভব ব্যপার ।
এর পর শ্যওলা এক জাগায় করল । এর পরে শ্যওলার ঐ কাদা ছোট ছোট গুটি বানালো। গুটি বানিয়ে ওর মধ্যে ঐ প্রথম ঢেড়স চাষ করে. ঢেড়সের বীজ দিল ওর মধ্যে। প্রথম দিন তারা এই ভাবে রেখে চলে গেল। দুই তিন দিন পরে দেহি চারা বের হয়েগেছে। আমি কই ভালতো। ওর মাঝে বীজ দিয়ে গেল আর ওমনি চারা হয়ে গেল। আস্থে আস্থে ঢেড়স হইল।
তখন সামান্য পানি ছিল । পরে ওতে যখন পানি আসল ব্যাট আস্থে আস্থে পানি যত বৃদ্ধি পায় ব্যাট তত উপরে উঠতে লাগে। আর ঢেড়সের চারা তত সুন্দর হতে লাগে। উপরে মানুষ যা লাগায় তার থেকে অনেক ভাল।
ব্যাট ঠিক তার গোপাল গনজ থেকে লোক নিয়ে আসতো তারা আমাদের প্রশিক্ষন দিত। আমাদের ঐ চাচা থাকতো আমাদের অনচলের মহিলারা থাকত। আমাদের নিয়ে যেত ঐ অন্থচলে দেখাতে কিভাবে কি চাষ করত। এই ভাবে আমরা এ পদ্ধতি চালু করলাম।
তার পরে ওলকপি, লাউ, পুইশাক সমস্থ সব হতে লাগল।
আর এতো আমাদের সার দেয়া লাগে না। ধাপ চাষ ২০০৩ সাল থেকে শুরু হল। এর আগে ছিল না। এর আগে এই প্রযুক্তি আমাদের এই অনচলে ছিল না।