Water-wave was coming like giant. We were crying aloud and running with fear.
From the morning, there was huge clouds and high speed wind! I was listening to the radio and trying to watch the television to know the early warning signal number. When signal 3 was announced, we were in home. We were just preparing the lunch. Around 10 a.m. I was just standing in yard of house. I saw, the water-wave was coming like giant. We were crying aloud and running with fear to save ourselves.
I thought, perhaps this is my last day of life! Nobody would be alive! To save life, people were running to escape. But I did not go as my husband went to the river bank to see the level of water. He was trapped by water in the riverbank. I waited until last moment. Suddenly he came and said, ‘escape, escape, unless you will die! ’. With children, whenever I just out from house, I saw the road was flooded by water.
I was running, and water was running after me. At last, we could arrive in cyclone shelter center. Huge water came within a moment. We, all were praying with names of God. We thought, water levels would be higher than SIDR. I do not see SIDR (as I was in relative house in Dhaka). People were afraid of, Aila would be more catastrophic than SIDR. We thought, we would not alive in this world. Phone call came from Dhaka! I said, it seems, we will not alive! Please pray for us. ….The water level rises up to second stair of cyclone shelter center. At last, from 2-3 p.m the water level was getting down! After water levels become normal, we lived in shelter center, one more day. But we could not sleep, as there were rumor that water level would be more higher in night! We all might die! At last, after the night, the water level had been reduced.
After returning home, in morning, we saw all things and corps had been washed way. The houses’ basement and land become, mashed! House just sanded with node mode! My husband saved the cattle and poultry in the rooftop! Two days later of Aila, we started to repair the house.
সালমার সিডর দেখা
সকাল থেকে খুব বাতাস আর মেঘ করে আসছে। তারপর রেডিও আছে, টিভি আছে তাতে শুনিতেছি যে কত নম্বর সতর্কবানী েদয়! িতন নম্বর যেসময় দিছে, তখন আমরা ঘরে ছিলাম। তারপরে যাইয়া দুপুরের দিকে রান্না-বান্নার করবো, আমি ব্যবস্থা করতাছি। এই ধরেন ৯-১০ টার দিকে। আমি ঘরের পাশে দাড়িয়ে আছি, দেখতেছি যে, আমাদের অফদা ভাইঙ্গা পানি উপর থেকে আসতাছে। আর মানুষ তো ছোটাছোটি করতেছে।
যারা সিডর দেখেছে তারা বলতাছে, যে এই বুঝি শেষ। অনেকেই দেখে আগেই চলে গেছে। কিন্তু আমি যাই নাই। আমার হাসবেন্ট গেছে যে, নদীর পাশে কতটুকু পানি হয়ছে তা দেখতে । সে দেখতে যাইয়া আর কি আটকে পড়ছে, পানি উপরে চলে আসছে। আমি বাচ্চা নিয়ে কান্না-কাটি করতাছি। আমার হাসবেন্ট কেন আসে না। আমি বুঝি আর বাচবো না। দেহি সবাই যাইতেছে। আমি সবার শেষে একা রইছি আর কি। আমি হতভম্ব যাবো কিভাবে। এরপর আমার হাসবেন্ট দৌড়ে আসছে , এই তারাতারি চইলে যা। আমি বাচ্চা নিয়ে ঘর থেকে বাইরাছি, দেহি যে ই রাস্তা ডুইবা গেছে।
আমি দৌড়াইতেছি, দেহি পানি পিছন পিছন ছুটতাছে। তারপরে েকান রকমে ওই সাইক্নোন সেন্টারে গেছি। সাইক্নেোন সেন্টারে যাওয়ার পর দেহি অনেক পানি হয়ছে আর কি। দুই মিনিটের ভিতর অনেক পানি। আমরা সবাই আল্লা-বিল্লা করতাছি। আল্লা এই মনে হয় সিডরের চেয়ে বেশী ভয়ঙ্কর হবে। সিডর তো আমি দেহি নাই। (আমি তখন ঢাকায় েবড়াইতে গেছিলাম ) যারা সিডর দেখেছে তারা তো অনেক ভয় পাইছে। আমি আ্ইলা দেখছি । আমি মনে করেছিলাম, আমরা বুঝি পৃথিবীতে আর বাইচা থাকুম না। ঢাকা থেকে ফোন আইছে, কি খবর ? আমি বলতেছি, আমারা আর বুঝি বাইচা থাকতে পারবো না, আমাদের জন্য দোয়া কর, আমরা আর বুঝি বাচবো না্ । যদি বেচে থাকি তাহলে বাচ্চা নিয়ে আবার দেহা হবে। সবাই আল্লা-বিল্লা করতাছিল। সাইকোন সেন্টারের সিড়ির এক-দুই পর্যন্ত পানি উঠইয়া গেছে। এইভাবে দেখি পানি একটু একটু দেহি বাড়তাছে। যেই দুপুর ২-৩ টা বাজে হেই সময় একটু কমের দিকে গেছে। পানি কমার পরও একদিন আমরা সাইকোন সেন্টারে ছিলাম। সাইকোন সেন্টারে আমরা সারা রাত জাইগা রইছি। শুনেছি রাতে নাকি আরো অনেক বেশি পানি আসবে। তাহলে েতা সব শেষ হয়ে যাবে। তারপর দেখি সারা রাত জাইগা দেহি, না পানি কমের দিকে গেছে ।
সকালে আমরা বাড়িতে আইসা দেহি আমদের সব ভাইসা গেছে। আমি যে কৃষি দিছি, তা কিছুই নাই। সব ভাসাইা নিয়া গেছে, আর ঘরের যত মাটি, পানি উইঠা সব ভাসাই নিয়া গেছে । খালি ঘরখানি দাড়াইয়া রইছে। আর আমার ছাগল ছিল, হাস-মুরগি ছিল, হাঁসটা আর মুরগি মাচার উপারে রাখছে, আর ছাগলও ওর আব্বু সবকিছু মাচার উপর রাইখা হে চইলা গেছে আর কি।।আইসা সব কিছু নামাইয়া তারপর সব গুছগাছ করছে। ঘরের মাটি ছিল না্ । ২ -১ দিন পর, আমরা মাটি মেরামত কইরা আস্তে আস্তে আমরা ঘরে উঠছি। এরপর সবকিছু ঠিক হইছে।
দাড়াইয়া দেখিছিলাম, অফদার ওপার থেকে পানি লাফ দিয়ে চলে আসে আর কি। বুঝি এই পৃথিবী ধবংস হয়ে যাবে। পানির স্রোত আর যে তুফান দেখছি, তা আর আমি কোনদিন জীবনে দেহি নাই । সিডর যারা দেখেছে তারা বলছে যে, আয়েলায় অনেক ক্ষতি হইছে। আর পানিতে যে এত লবন হইছিলো, তা আর বলার মতো না । অনেক লবন আরকি, এখন কোন কৃষি হইতাছে না। এখন লবন হইছে। যারা কৃষি দিছে, একবারে তা পুরে গেছে লবনে। পানি মুখে দিলে মনেহয় এইবুঝি, মুখ খইয়ে পরে যায় । এইভাবে আর কি। অনেক লবন হইছে আরকি। সবকিছু ধুইয়া পইচা গেছে। পানিডা এত তিকর । এখনও আর আগের মত েকান ফল গাছে হইতে চায় না। ওই েলানা পানিডা মাটির ভিতর ঢুকছে আর কি । এর কারণে েকান কৃষি আর হইতেছে না। যেমন আমি টুকটাক বাড়িতে অনেক কৃষি দেই, কিন্তু হেই কৃষিডা হইতাছে না। অনেক ধইরা হঠাৎ মইরা যায়। এখন আরকি অস্তে অস্তে, মোটামুটি একটু একটু মাটিতে সার হইতাছে ।